Brahmanbaria, the capital of the spirit of liberation war
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল
বিষয় |
বর্তমান অবস্থা |
কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা |
পর্যটকের সংখ্যা |
বছরে ২,৫০,০০০ জন |
৭০% |
উদ্যোক্তার সংখ্যা |
২৫০ |
৫০% |
কর্মসংস্থান |
৫০০০ |
১০০% |
অবকাঠামোগত উন্নয়ন |
|
আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পর্যটন কেন্দ্র করে গড়ে তোলা। |
কর্মপরিকল্পনা ছক ০৩ বছর মেয়াদী
ক্রমিক নং |
কার্যক্রম |
সময়সীমা |
||
মুক্তিযুদ্ধ |
||||
১ |
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত কবর, গণকবর, সমাধি স্থান চিহ্নিত করণ। |
নভেম্বর ২০১৭ |
||
২ |
চিহ্নিত কবর, স্থান, স্থাপনা সংরক্ষণ ও স্থাপনার উন্নয়ন সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার নিমিত্ত কর্মপরিকিল্পনা প্রণয়ন।
|
ডিসেম্বর- ২০১৭
|
||
৩ |
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের সমাধি সৌধকে উন্নয়ন ও আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত করা। |
ক) সমাধি সৌধে একটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন। |
ডিসেম্বর- ২০১৮ |
|
খ)বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের স্মৃতিসৌধে তোরণ নির্মান। |
||||
গ) আখাউড়া উপজেলা প্রবেশ পথে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল গেট নির্মাণ। |
||||
ঘ) বাগান স্থাপন ও সৌন্দর্যবর্ধন । |
||||
ঙ) প্রক্ষালন কক্ষ স্থাপন। |
||||
৪ |
কসবা উপজেলার কল্লাপাথর সমাধিস্থলের উন্নয়ন। |
ক) সীমানা প্রাচীর তৈরি |
জুন-২০১৯ |
|
খ) তথ্য কেন্দ্র নির্মান |
||||
গ) সৌন্দর্যবর্ধন |
||||
ঘ) দর্শনারথিদের জন্য প্রক্ষালন কক্ষ স্থাপন। |
||||
৫ |
ফারুকী পার্কের সৌন্দর্যবর্ধন |
ক) বেষ্টনী নির্মান |
ডিসেম্বর- ২০১৮ |
|
খ) LED লাইটের মাধ্যমে আলোকসজ্জা |
||||
গ) ফোয়ারা স্থাপন |
||||
ঘ) পাবলিক টয়লেটের ব্যবস্থা করা |
||||
ঙ) বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা |
||||
চ) ডাস্টবিন স্থাপন |
||||
ছ) প্রতিবন্ধি ও বয়স্কদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা |
||||
জ) পার্কের ভিতর ওয়াকওয়ে স্থাপন |
||||
ঝ) পার্কের ভিতর বসার ব্যবস্থা |
||||
ঞ) পার্কের পুকুরে পায়ে চালানো নৌকা/স্পীড বোটের ব্যবস্থা |
||||
ট) আনসার ও নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন |
||||
৬ |
হিরণ্ময় স্মৃতিসৌধের সংস্কার আধুনিকায়ন ও সৌন্দর্য বর্ধন। |
ডিসেম্বর- ২০১৮ |
||
সংস্কৃতি |
||||
১ |
জেলার শিল্পকলা একাডেমীর উন্নয়ন |
ক) মঞ্চসজ্জা |
জুন- ২০১৯ |
|
খ) দর্শকদের বসার ব্যবস্থা করা |
||||
গ) হলরুমের আধুনিকায়ন ও সাউন্ডপ্রুফ করা |
||||
ঘ) পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ উপকরণ সংগ্রহ ও ব্যবহার |
||||
ঘ) মানসম্মত প্রশিক্ষণ / সেমিনার |
||||
ঙ) উপজেলা শিল্পকলা একাডেমীগুলোর সম্প্রসারণ , আধুনিকরণ এবং প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থাকরণ। |
||||
২ |
জেলার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করা। |
ক) প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণ |
জুন- ২০১৮ |
|
খ) বিভিন্ন শো / প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা / অনুষ্ঠানের আয়োজন করা |
||||
গ) একক সঙ্গীত সন্ধ্যা / রবীন্দ্র সঙ্গীত সন্ধ্যা/ নজরুল সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন করা। |
||||
ঘ) আবৃত্তি অনুষ্ঠান আয়োজন করা। |
||||
৩ |
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ একাডেমী স্থাপন একাডেমী স্থাপন করা । |
ক) জাদুঘর নির্মাণ |
ডিসেম্বর- ২০১৯ |
|
খ) প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন করা |
||||
গ) প্রশিক্ষণ উপকরণ সংগ্রহ করা |
||||
ঘ) দক্ষ মানসম্পন্ন ,অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক নিয়োগদান |
||||
ঙ) হলরুম নির্মান করা। |
||||
৪ |
স্থানীয় পত্রিকা , ক্যাবল টিভি ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার- প্রচারণা চালানো। |
জানুয়ারি- ২০১৮ |
||
৫ |
ওয়েব পোর্টালে প্রয়োজনীয় তথ্য সন্নিবেশ করা |
ডিসেম্বর- ২০১৭ |
||
৬ |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহের জন্য আমন্ত্রণমূলক পরিদর্শন ব্যবস্থা করা |
ফেব্রুয়ারি-২০১৮ |
||
৭ |
খাম, প্যাড, আমন্ত্রণপত্র ইত্যাদিতে লোগোর ব্যবহার করা। |
ডিসেম্বর- ২০১৭ |
||
৮ |
জেলা ব্র্যান্ডিং মেলার আয়োজন ( জেলা ও উপজেলার আইসিটি মেলার সাথে) |
জানুয়ারি-২০১৮ |
||
৯ |
জেলা ব্র্যান্ডিং সংক্রান্ত হ্যান্ডবুক প্রণয়ন করা। |
জানুয়ারি-২০১৮ |
||
১০ |
সুভ্যেনিয়ন তৈরি ও বিতরণ |
জুন- ২০১৮ |
||
১১ |
ওস্তাদ আলাউদ্দিনের নামে সঙ্গীত কলেজ প্রতিষ্ঠা |
ডিসেম্বর- ২০১৯ |
||
১২ |
শ্রেষ্ঠ সুর ও সঙ্গীত চর্চাকারিদের মধ্যে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ এর নামে প্রবর্তিত স্বর্ণ পদক প্রদানের ব্যবস্থা করা
|
ডিসেম্বর- ২০১৭ |
||
১৩ |
২৬ মার্চ , ১৬ ডিসেম্বর, ১লা বৈশাখ প্রভৃতি দিবসে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সার্কাস , পুতুল নাচ , লাঠিখেলা, মোরগ লড়াই ও যাত্রাপালার আয়োজন করা।
|
ডিসেম্বর- ২০১৭ |
||
১৪ |
মাদক, জঙ্গিবাদ তথা বিভিন্ন অপসংস্কৃতি থেকে দূরে থাকতে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বছরে ২ বার উপজেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। |
ডিসেম্বর- ২০১৭ |
||
১৫ |
সার্কাস , পুতুল নাচ , লাঠিখেলা, মোরগ লড়াই ও যাত্রাপালা শিল্পীদের পৃষ্ঠপোষকতা করা। |
ডিসেম্বর-২০১৮ |
||
১৬ |
জেলা প্রশাসনের আয়োজনে দেশের মধ্যে তথা বর্হিবিশ্বে সার্কাস , পুতুল নাচ , লাঠিখেলা, মোরগ লড়াই ও যাত্রাপালার আয়োজন করা বা জনপ্রিয় করা। |
ডিসেম্বর-২০১৯ |
||
১৭ |
প্রত্যেক উপজেলার প্রত্যেকটি স্কুলে শিক্ষামূলক/সচেতনতামূলক বিষয় নিয়ে পুতুল নাচ দেখানোর ব্যবস্থা করা তথা প্রতি বৃহস্পতিবার নাটক, গান, আবৃত্তি প্রভৃতির চর্চা করা। |
জানুয়ারি-২০১৯ |
||
১৮ |
সমগ্র জেলাতে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে পুতুল নাচ, যাত্রাপালার প্রদর্শন করা। |
জুন- ২০১৮ |
||
১৯ |
সমগ্র জেলার প্রত্যেক উপজেলার প্রত্যেকটি প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও কলেজগুলোতে শুদ্ধ জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের ব্যবস্থা করা। |
ডিসেম্বর-২০১৮ |
||
২০ |
মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভের পাশে বিশেষ করে ফারুকী পার্ক, কল্লা পাথর ও মোস্তফা কামাল স্মৃতি সৌধের পাশে সার্কাস , পুতুল নাচ , লাঠিখেলা, মোরগ লড়াই দেখানোর ব্যবস্থা করা একই সাথে প্রত্যেকটি স্থানে ছানামূখী মিষ্টির মানসম্মত দোকান তৈরি এবং মিষ্টি বিক্রিরি ব্যবস্থা করা। |
জুন-২০১৮ |
||
২১ |
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ গুলোকে এমনভাবে তৈরি করা যাতে সেগুলো একই সাথে ইতিহাস জানার সাথে সাথে পিকনিক স্পট/বিনোদন কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। |
ডিসেম্বর-২০১৮ |
||
২২ |
জেলার প্রবেশপথে জেলা ব্র্যান্ডিং তোরণ নির্মাণ ( জেলা পরিষদের সহযোগিতায়) |
জুলাই-২০১৮ |
||
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS