Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিশেষ অর্জন

বিষয়

কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

জেলা তথ্য বাতায়ন

ক) ভিশন-২০২১ বাস্তবায়ন তথা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়াজেলা তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পর্যটনের প্রসার সম্পর্কিত তথ্যসমূহ নিয়মিতভাবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ।

খ) জেলা তথ্য বাতায়নের ই-ডিরেক্টরিতে জেলার বিভিন্ন দপ্তরের ঠিকানাসহ ফোন নম্বরসমূহ সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া এই তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিষয়ক এবং জনগণের জন্য প্রয়োজনীয় আইন ও পলিসি সম্পর্কে জনগণকে তথ্য প্রদান করা হচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা সম্বলিত গুরুত্বপূর্ণ চিঠিপত্রাদি জেলা তথ্য বাতায়নের ডিজিটাল গার্ড ফাইলে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। জেলা তথ্য বাতায়নে ফ্রন্ট ডেস্ক এবং ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র সম্পর্কিত মেন্যুও খোলা হয়েছে। এখানে এনজিওদের তালিকাও সন্নিবেশিত হয়েছে।

গ) জেলা তথ্য বাতায়নের হোম পেইজ-এ বিদ্যমান ইণ্টারফেস এ জনগণের প্রয়োজনে আরো কিছু উপাদান, যেমন- ডিজিটাল গার্ড ফাইল, সিটিজেন চার্টার, ডিজিটাল ডিস্ট্রিক্ট প্রোফাইল, বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যাদি, আইন ও পলিসি, ফ্রন্ট ডেস্ক, ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র, জণগণের সভা, এনজিওদের তালিকা ইত্যাদি সংযোজন করার ফলে তথ্য বাতায়নের দর্শনার্থীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। ডিজিটাল গার্ড ফাইল জেলা তথ্য বাতায়নে সংযোজন করার ফলে জনগণসহ বিভিন্ন দপ্তরের জন্য প্রয়োজনীয় সরকারী নির্দেশনাসমূহ প্রাপ্তি সহজতর হয়েছে। এতে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ আরো ঘনিষ্ঠ হয়েছে ।

জেলা ওয়েব পোর্টাল

জেলা  তথ্য  বাতায়ন কে আরো ইউজার বান্ধব করে National Portal Framework (NPF) বাংলাদেশের সকল মন্ত্রনালয়, সকারী অফিস, স্কুল-কলেজ, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্ব ও পর্যটনের প্রসার সম্পর্কিত তথ্য সমূহ যাতে নগনখুব সহজে  হাতের নাগালে পেতে পারে সে জন্য  একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামবেসিসএর যৌথ উদ্যোগে রাইট ব্রেন সলিউশন লিমিটেডএর কারিগরী সহায়তায়৭ স্তর বিশিষ্ট ওয়েব পোটাল এর কাজ চলছে । এরই অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন ১টি জেলা ওয়েব পোর্টাল, ৯টি উপজেলা ওয়েব পোর্টাল ও ১০০টি ইউনিয়ন ওয়েব পোর্টাল বাস্তবায়নের কাজ করছে ।

 

 

পোর্টালের বৈশিষ্ট্য:

1.স্ক্রুলিং পরিহার করা হয়েছে ।

2.ইউজার বান্ধব

3.একই ফ্রেমে দেশের সকল মন্ত্রনালয়, সকারী অফিস, স্কুল-কলেজ, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্ব ও পর্যটনের প্রসার সম্পর্কিত তথ্য সমুহপাওয়া যাচ্ছে ।

                4.পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে অন্য জেলা তথ্য  বাতায়নব্যবহার করতে আলাদা এড্রেস লাগত, এখন একটি মাত্র এড্রেস

                দিয়ে সকল মন্ত্রনালয়থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত এক্সেস করা যায় ।

5.www.dcbrahmanbaria.gov.bd শুধু জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট আর www.brahmanbaria.gov.bd এই জেলার সকল সরকারী অফিস তথা আপামর জনসাধারনের ওয়েবসাইট ।

6.৭টি লেয়ার bdgovportal, মন্ত্রনালয়, অধিদপ্তর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ।

7.www.dcbrahmanbaria.gov.bd জেলা প্রশাসন নিয়ন্ত্রন আপডেট করত এখন www.brahmanbaria.gov.bd জেলা প্রশাসন নিয়ন্ত্রন করবে আর প্রতিটি প্রতিষ্ঠান নিজেদের ডাটা নিজেরা আপডেট করবে ।

8.মেইনটেইন করা তুলনামুলকভাবে সহজতর ।

জেলা ই-সেবা কেন্দ্র

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষ্যে  একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামএর নির্দেশনা মোতাবেক জেলা ই-সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে । পুর্বে জনগন তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ দালালদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে করত । কারণ এক এক কাজের জন্য এক এক শাখায় যেতে হত। এখন জেলা ই-সেবা কেন্দ্র স্থাপন করার ফলে জনগন শুধুমাত্র জেলা ই-সেবা কেন্দ্র হতে নাগরিক আবেদন, দাপ্তরিক আবেদন ও নকলের আবেদনসহ সকল সমস্যার সমাধান এক শাখা থেকে পাচ্ছে । জনসাধারনের রেকর্ডরুমে যেতে হচ্ছে না বিধায় দালালের উৎপাত কমে গেছে । অনলাইনে ফাইল এর কাজ করা যায় বলে কাজের গতি বেড়ে গেছে ।এছাড়া জেলা তথ্য বাতায়ন ও ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে নাগরিক আবেদন, দাপ্তরিক আবেদন ও নকলের আবেদন করা যাচ্ছে বিধায় সময় ও টাকা দুটি ই সাশ্রয় হচ্ছে ।

জেলা প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ:

জেলায় District ICT Center স্থাপন করা হয়েছে যেখানে নিজস্ব server ও backup server এ ডাটা সংরক্ষণ করা হচ্ছে  ।

জেলা ই-সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে যেখানে ২ জন অফিস সহকারী ও একজন এম এল এস এস আছে এবং প্রতিদিনের সকল ডাকফাইল, নাগরিক আবেদন, দাপ্তরিক আবেদন ও নকলের আবেদন গ্রহন করা হচ্ছে ।

ডাকফাইল, নাগরিক আবেদন, দাপ্তরিক আবেদন সরাসরি স্ক্যান করে জেলা প্রশাসক বরাবর এবং নকলের আবেদন সংশ্লিষ্ট শাখায় অনলাইনে প্রেরন করা হচ্ছে । সেই সাথে কম্পিউটার জেনারেটেড রিসিপ্ট দেয়া হচ্ছে যাতে ডেলিভারী ডেট এ কোন গরমিল না থাকে ।

নকল সংশ্লিষ্ট শাখায় তৈরী করে নির্দিষ্ট ডেট এর পূর্বে  ই-সেবা কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে ফলে জনগন সঠিক সময়ে নকল পাচ্ছে ।

ডাকফাইল, নাগরিক আবেদন, দাপ্তরিক আবেদন জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার হয়ে অনলাইনে অফিস সহকারী পর্য্যন্ত পৌছে যাচ্ছে এবং সেই সাথে নতি ও পত্রজারী করা হচ্ছে।

কেউ ছুটিতে থাকলে online এ ঘরে বসে কাজ করতে পারতেছে ফলে ফাইল পেন্ডিং থাকছেনা ।

সম্পূর্ণ ফাইল প্রসেসিং সিষ্টেম ও নকল প্রদান oscs software এর মাধ্যমে করা হচ্ছে এবং জেলা প্রশাসক নিজেই dashboard দেখে এর তত্ত্বাবধান করছেন ।

ফ্রন্ট ডেস্ক স্থাপন

সরকার কর্তৃক সূচিত জনহিতৈষী ও সেবামূলক প্রশাসনের বিভিন্ন ইতিবাচক ও যুগোপযোগী পদক্ষেপসম্পর্কে সঠিকভাবে অবহিতকরণ ও জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করে জেলা প্রশাসনকে গতিশীল করার প্রয়াসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নীচ তলা য়ফ্রন্টডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে। সেবা প্রার্থী জনসাধারণকে তথ্য সেবা প্রদানের লক্ষে ফ্রন্ট ডেস্কে একটি টেলিফোনসহ একটি কম্পিউটার স্থাপন করাহয়েছে।ফ্রন্টডেস্কে জেলাধীন বিভিন্ন অফিসের ঠিকানা, ফোন নম্বর, কর্মকর্তা/কর্মচারীদের হালনাগাদ তথ্য, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের বিভিন্নঅফিস কক্ষ ও শাখাসমূহের অবস্থান সম্পর্কিত কক্ষ নম্বর নির্দেশিকা, বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম বা জনসেবামূলক সিটিজেন চার্টার সংরক্ষণ করা হয়েছে। জনগণকেসহজে তথ্য সেবা প্রদানের লক্ষ্য একজন অফিস সহকারী জনগণকে বিভিন্ন তথ্যপ্রদান করছেন এবং বিভিন্ন দপ্তরের সাথে যোগাযোগের জন্য সহায়তা করছেন। ফলেসারা জেলায় জেলা প্রশাসনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। ফ্রন্ট ডেস্ক ছাড়া ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ‘‘এক কেন্দ্রে সেবা’’ প্রদানের লক্ষ্যে  ফ্রন্টডেস্কের পাশ্ববর্তী একটি সুপরিসর কক্ষে জেলা প্রশাসনে আগত সেবাগ্রহীতাদের অচিরেই ‘‘এক কেন্দ্রে সেবা’’ থেকে সেবা প্রদান করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

খ) ফ্রন্ট ডেস্ক এর মাধ্যমে জনগণকে তথ্য ও যোগাযোগসেবাপ্রদান ছাড়াও তাদের আবেদন নিবেদন নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।এতেজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে সেবার মনোভাব গড়ে উঠছে এবং জনগণও একে সাদরে গ্রহণ করেছে ।

সাপ্তাহিক জনগণের সভা

সপ্তাহের অন্যান্য দিনের সাক্ষাৎ ছাড়াও প্রতি বুধবার দিন ব্যাপী জেলাপ্রশাসক জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন শুনছেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে নিষ্পত্তিযোগ্য বিষয়সমূহ তৎক্ষণাৎ নিষ্পত্তি করে জনগণকে সেবা প্রদান করাহচ্ছে। এ ছাড়াও টেলিফোনে বা লিখিতভাবে বিভিন্ন দপ্তর/ব্যক্তির সাথে যোগাযোগকরে জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। জনগণের সভার সিদ্ধান্তসমূহ লিখিতভাবে জেলা তথ্য বাতায়নে প্রকাশ করা হচ্ছে। এতে জন দুর্ভোগলাঘবসহ সরকারের প্রতি জনগণের ইতিবাচক মনোভাব তৈরীহচ্ছে। মামলা মোকদ্দমাহ্রাসেও জনগণের সভা প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছে । জনগণের সভার প্রতিবেদন স্থানীয় পত্র পত্রিকাসমূহে সচিত্র প্রকাশিত হয়েছে ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ক জনসচেতনতা

ক)সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে সচেতনতা তৈরীর লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে জেলা ও উপজেলায় ‘‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ও আমাদের করণীয়’’ শীর্ষক সেমিনার আয়োজন করা হয়েছে।

খ) জেলা প্রশাসক স্বয়ং বিভিন্ন সভা সেমিনারে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে করণীয় বিষয়ে ব্যাপক প্রণোদনা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তিনি বিভিন্ন উপজেলা সফরের সময় উপজেলার জনপ্রতিনিধিবর্গ, সর্বস্তরের সরকারী কর্মকর্তা, সাংবাদিকবৃন্দ ও স্থানীয় জনগণের সাথে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় মিলিত হচ্ছেন । এ সকল সভাতে জেলা প্রশাসক ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমাদের সকলের করণীয় সম্পর্কে, মাদক পাচার ও অপব্যবহার সম্পর্কে গণসচেতনতা বৃদ্ধি ওইভটিজিং সম্পর্কে আলোকপাত করার পাশাপাশি বিগত দেড় বছরে সরকারের অর্জিতবিভিন্ন সাফল্য সকলের নিকট তুলে ধরেছেন। এতে সবার কাছে সরকারের ভাবমুর্তি সমুজ্জ্বল হচ্ছে। তাছাড়া জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ পরিদর্শন কালে জেলা প্রশাসক ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে সম্যক ধারণাপ্রদান করছেন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাদের করণীয় সম্পর্কে উৎসাহপ্রদান করছেন। জেলা প্রশাসকের এরূপ নিরলস প্রচেষ্টার কারণে সরকারী বেসরকারী দপ্তরসহ জন প্রতিনিধিবর্গ, মিডিয়া, ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ ও জনগণের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে একটি স্বচ্ছ ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। জনগণএতে ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হচ্ছে।

গ) বর্তমানে ইউনিয়ন তথ্যওসেবা কেন্দ্রসমূহের কেন্দ্র পরিচালকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান চলছে।এই তথ্য কেন্দ্রে এসে জনগণ খুব অল্প সময়ে ও কম খরচে ইণ্টারনেটের মাধ্যমে বৈদেশিক যোগাযোগ, কম্পোজ, প্রিণ্টিং, স্ক্যানিং, ই-মেইলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদানসহ অন্যান্য সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে উল্লিখিত তথ্য ও সেবা কেন্দ্রসমূহ ব্যাপক ভূমিকা রাখবে ।

ঘ)উপজেলা পর্যায়ে সদর উপজেলায় কমিউনিটি ই-সেণ্টার স্থাপনের মধ্য দিয়ে জনগণকে সহজে ও দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদান করার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

ঙ)জেলার ৫টি উপজেলায় ২৭টি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করব হয়েছে। এতে ছাত্রছাত্রীসহ জনগণের মধ্যে e-learningবৃদ্ধি পাবে। শিক্ষকদেরও কম্পিউটার প্রশিক্ষণের  ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

শাখা ভিত্তিক সিটিজেন চার্টার

সরকারী কার্যক্রমে জনপ্রশাসনে অধিকতর গতিশীলতা সৃষ্টি ও সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিভিন্ন শাখা ভিত্তিক সিটিজেন চার্টার প্রণয়ন করা হয়েছে এবং তা জনসাধারণের নিকট অবহিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করাহয়েছে। জেলা তথ্য বাতায়ন ও ফ্রণ্ট ডেস্কেও সিটিজেন চার্টার প্রদর্শিত হচ্ছে।

শিক্ষা বিষয়ক

 

ক) শিক্ষা ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের হার আরো বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ইভটিজিং রোধ, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে জেলা প্রশাসক কর্তৃক বিভিন্ন সভা সেমিনার করে জনমত গড়ে তোলা হচ্ছে। এ বিষয়ে সফলতা পেতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ যাতে নিয়মিত পরিদর্শন করেন সে জন্য উৎসাহ প্রদান করাহচ্ছে।

খ) ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বিনামূল্যে পাঠ্য পুস্তক পৌঁছানোর লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন কর্তৃক পাঠ্য পুস্তক ছাপানো এবং বইসমূহ বিদ্যালয়ে পৌঁছেদেয়ার জন্য জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ সার্বক্ষণিকভাবেসম্পৃক্ত ছিলেন। জেলা প্রশাসনের নিবিড় সম্পৃক্ততার কারণে এ বছর যথাসময়ে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে পাঠ্য পুস্তক পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। এতে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবক ছাড়াও সর্বস্তরের জনগণ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

গ) বিদ্যালয় হতে ঝরে পড়া রোধে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করেছে। এছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সংস্কার কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। এতে বিদ্যালয়সমূহে শিক্ষার্থী সংখ্যা বাড়ছে ।

ঘ) প্রাথমিক শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনের নিমিত্ত বিভিন্ন উপজেলার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকবৃন্দ, SMC এর সভাপতিবৃন্দ ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সেমিনার আয়োজন করা হচ্ছে।

ঙ) জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে এ বছর সম্পূর্ণনকলমুক্ত পরিবেশে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে পড়াশোনার উপযোগী একটি আবহ তৈরী হয়েছে।

চ) জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে এই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে । সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এরূপ পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি সমুজ্জ্বল হয়েছে ।